নিজস্ব প্রতিবেদক: দর্শনা কেরু এন্ড কোম্পানিতে আওয়ামী লীগের দোসরদেরকে নিয়ে কেরু এন্ড কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাব্বিক হাসান। নির্বাচনের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। সব আওয়ামী লীগের পদে থাকা পদপ্রার্থী। এর ভিতরে আছে।
দর্শনা পৌর। ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জয়নাল আবেদীন নফর। সাধারণ সম্পাদক পদে কেরুতে নির্বাচন করবেন । অপরদিকে দর্শনা পৌর। ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। মনিরুল ইসলাম প্রিন্স সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করবেন ।
এদিকে আওয়ামী লীগের অন্যতম ডোনার। ফ্যাসিস্ট সরকারের অন্যতম এক কর্মী। তৈয়ব আলী। কেরুর সভাপতি পদে নির্বাচন করবেন। আরো একজন আওয়ামী লীগের ডোনার। রানিং সভাপতি ফিরোজ আহমেদ সবুজ নির্বাচন করবেন।
অন্যদিকে আওয়ামী লীগের আরো এক কর্মী। হাফিজ। কেরু সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করবেন। এরা সাবাই। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার আত্মা ভাজন সাবেক এমপি আলি আজগার টগরের একান্ত কাছের মানুষ। আর এদের কেই নিয়ে।
চুয়াডাঙ্গা জেলার প্রাণকেন্দ্র দর্শনা কেরু এন্ড কোম্পানিতে আওয়ামী লীগের আস্তানা গড়ে তুলছে। আওয়ামী লীগের দালাল কেরু অ্যান্ড কোম্পানির বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক। রাব্বিক হাসান। তিনি বলেছে নির্বাচন বন্ধ করা কারো পক্ষে সম্ভব নয় আমি যেটা করেছি সেটা ভালোই করেছি।
এ দিকে দর্শনা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের নেতা। মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম। রাব্বিক হাসান কে বলেন। এই আওয়ামী লীগ দোসরদের কে নিয়ে আপনি নির্বাচন করাচ্ছেন কেনো। একপর্যায়ে রাব্বিক হাসান। উত্তেজিত হয়ে বলেন আপনাকে কেন কৈফিয়ত দেবো আমি। আপনি কে। আমাকে চুয়াডাঙ্গার।
ডিসি, এসপি, বলেছে নির্বাচন করতে। আমি করছি আমাকে মন্ত্রণালয় বলেছে। এই দিকে দর্শনা ও কেরুর আওয়ামী লীগ দোসর শ্রমিক বাদে প্রাণের দাবি কেরুতে কোনো আওয়ামী লীগের দালালরা নির্বাচন করতে পারবে না। আমারা শ্রম মন্ত্রণালয়।ও চুয়াডাঙ্গা ডিসি এসপি সাহেবকে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।